ইসলাম শান্তির ধর্ম:

 ইসলাম শান্তির ধর্ম:

শান্তি স্থাপন করা মুমিনদের একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য:
তোমরা সৎকাজ, আত্মসংযম ও মানুষের মধ্যে শান্তি স্থাপন হইতে বিরত রহিবে - এই শপথের জন্য আল্লাহ্‌র নামকে তোমরা অজুহাত করিও না। আল্লাহ্‌ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞা।
وَلَا تَجْعَلُوا اللّٰهَ عُرْضَةً لِّاَيْمَانِکُمْ اَنْ تَبَرُّوْا وَتَتَّقُوْا وَتُصْلِحُوْا بَيْنَ النَّاسِ‌ؕ وَاللّٰهُ سَمِيْعٌ عَلِيْمٌ
সূরা নম্বর: ২ আয়াত নম্বর: ২২৪
ঘরে বাইরে আচার ব্যবহারে একজন মুসলিমের দায়িত্ব:
তোমরা আল্লাহর ‘ইবাদত করিবে ও কোন কিছুকে তাঁহার শরীক করিবে না; এবং পিতা - মাতা, আত্মীয় - স্বজন, ইয়াতীম, অভাবগ্রস্ত, নিকট - প্রতিবেশী, দূর - প্রতিবেশী, সঙ্গী - সাথী, মুসাফির ও তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস - দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করিবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পসন্দ করেন না দাম্ভিক, অহংকারীকে।
وَاعْبُدُوا اللّٰهَ وَلَا تُشْرِكُوْا بِهٖ شَيْــًٔـا‌ ؕ وَّبِالْوَالِدَيْنِ اِحْسَانًا وَّبِذِى الْقُرْبٰى وَالْيَتٰمٰى وَ الْمَسٰكِيْنِ وَالْجَـارِ ذِى الْقُرْبٰى وَالْجَـارِ الْجُـنُبِ وَالصَّاحِبِ بِالْجَـنْۢبِ وَابْنِ السَّبِيْلِ ۙ وَمَا مَلَـكَتْ اَيْمَانُكُمْ‌ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا يُحِبُّ مَنْ كَانَ مُخْتَالًا فَخُوْرَا ۙ
সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ৩৬
শান্তি স্থাপন করতে শান্তি চুক্তি বা সন্ধি স্থাপন:
তাহারা যদি সন্ধির দিকে ঝুঁকিয়া পড়ে তবে তুমিও সন্ধির দিকে ঝুঁকিবে এবং আল্লাহ্‌র উপর নির্ভর করিবে; তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
وَاِنْ جَنَحُوْا لِلسَّلْمِ فَاجْنَحْ لَهَا وَتَوَكَّلْ عَلَى اللّٰهِ‌ؕ اِنَّهٗ هُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ
সূরা নম্বর: ৮ আয়াত নম্বর: ৬১
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলাম:
আল্লাহ্‌ শান্তির আবাসের দিকে আহ্বান করেন এবং যাহাকে ইচ্ছা সরল পথে পরিচালিত করেন।
وَاللّٰهُ يَدْعُوْۤا اِلٰى دَارِ السَّلٰمِؕ وَيَهْدِىْ مَنْ يَّشَآءُ اِلٰى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيْمٍ
সূরা নম্বর: ১০ আয়াত নম্বর: ২৫
যারা অশান্তি সৃষ্টি করে , ধ্বংসাত্মক কাজ করে, মানুষ হত্যা করে, ইসলাম তাদের দমন করতে বলে কিন্ত বিনাকারণে নর হত্যা হারাম :
এই কারণেই বনী ইসরাঈলের প্রতি বিধান দিলাম যে, নরহত্যা অথবা দুনিয়ায় ধ্বংসাত্মক কাজ করা হেতু ব্যতীত কেহ কাহাকেও হত্যা করিলে সে যেন দুনিয়ার সকল মানুষকেই হত্যা করিল ; আর কেহ কাহারও প্রাণ রক্ষা করিলে সে যেন সকল মানুষের প্রাণ রক্ষা করিল। তাহাদের নিকট তো আমার রাসূলগণ স্পষ্ট প্রমাণ আনিয়াছিল, কিন্তু ইহার পরও তাহাদের অনেকে দুনিয়ায় সীমালংঘন - কারীই রহিয়া গেল।
مِنْ اَجْلِ ذٰ لِكَ‌ ۛؔ ۚ كَتَبْنَا عَلٰى بَنِىْۤ اِسْرَآءِيْلَ اَنَّهٗ مَنْ قَتَلَ نَفْسًۢا بِغَيْرِ نَفْسٍ اَوْ فَسَادٍ فِى الْاَرْضِ فَكَاَنَّمَا قَتَلَ النَّاسَ جَمِيْعًا ؕ وَمَنْ اَحْيَاهَا فَكَاَنَّمَاۤ اَحْيَا النَّاسَ جَمِيْعًا ‌ؕ وَلَـقَدْ جَآءَتْهُمْ رُسُلُنَا بِالْبَيِّنٰتِ ثُمَّ اِنَّ كَثِيْرًا مِّنْهُمْ بَعْدَ ذٰ لِكَ فِى الْاَرْضِ لَمُسْرِفُوْنَ
সূরা নম্বর: ৫ আয়াত নম্বর: ৩২


May be an image of ‎text that says '‎لاعِتارد -Quran Quran2:224 2:224 Quran 4:35 -Quran 8:61 Quran 10:25 -Quran 5:32‎'‎
All reactions:
Nur Alom and Nurul Islam

Comments

Popular posts from this blog

what is Nafs ? নাফস কি?

রাসুল সাঃ এর শীনা চাক আসলে কি ভাবে হয়েছিল? সুদুরে কি হয়?

দুই ঈদের আনুষ্ঠানিকতা