প্রচলিত আনুষ্ঠানিক জামাতে সলাত অনুষ্ঠানের একটি নমুনা



যখন উহাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস, আল্লাহ্‌র রাসূল তোমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করিবেন,’ তখন উহারা মাথা ফিরাইয়া লয় এবং তুমি উহাদেরকে দেখিতে পাও, উহারা দম্ভভরে ফিরিয়া যায়।
وَاِذَا قِيْلَ لَهُمْ تَعَالَوْا يَسْتَغْفِرْ لَـكُمْ رَسُوْلُ اللّٰهِ لَـوَّوْا رُءُوْسَهُمْ وَرَاَيْتَهُمْ يَصُدُّوْنَ وَهُمْ مُّسْتَكْبِرُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬৩ আয়াত নম্বর: ৫
তুমি উহাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর অথবা না কর, উভয়ই উহাদের জন্য সমান। আল্লাহ্‌ উহাদেরকে কখনও ক্ষমা করিবেন না। আল্লাহ্‌ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।
سَوَآءٌ عَلَيْهِمْ اَسْتَغْفَرْتَ لَهُمْ اَمْ لَمْ تَسْتَغْفِرْ لَهُمْؕ لَنْ يَّغْفِرَ اللّٰهُ لَهُمْ‌ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا يَهْدِى الْقَوْمَ الْفٰسِقِيْنَ
সূরা নম্বর: ৬৩ আয়াত নম্বর: ৬
উহারাই বলে, ‘তোমরা আল্লাহ্‌র রাসূলের সহচরদের জন্য ব্যয় করিও না, যাহাতে উহারা সরিয়া পড়ে।’ আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর ধনভাণ্ডার তো আল্লাহ্‌রই ; কিন্তু মুনাফিকরা তাহা বুঝে না।
هُمُ الَّذِيْنَ يَقُوْلُوْنَ لَا تُنْفِقُوْا عَلٰى مَنْ عِنْدَ رَسُوْلِ اللّٰهِ حَتّٰى يَنْفَضُّوْا‌ؕ وَلِلّٰهِ خَزَآٮِٕنُ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَلٰـكِنَّ الْمُنٰفِقِيْنَ لَا يَفْقَهُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬৩ আয়াত নম্বর: ৭


হে মু’মিনগণ! জুমু‘আর দিনে যখন সালাতের জন্য আহ্‌বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহ্‌র স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয় - বিক্রয় ত্যাগ কর, ইহাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর।
يٰۤاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْۤا اِذَا نُوْدِىَ لِلصَّلٰوةِ مِنْ يَّوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا اِلٰى ذِكْرِ اللّٰهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ‌ ؕ ذٰ لِكُمْ خَيْرٌ لَّـكُمْ اِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬২ আয়াত নম্বর: ৯

বেচা কেনা ব্যবসা বাণিজ্য অর্থাৎ দুনিয়ার কোন কাজই যাদেরকে আনুষ্ঠানিক সলাত থেকে বিরত রাখতে পারে না , তারাই সর্বোত্তম কাজ করে, বিধায় আল্লাহ তাদের রিযিক বাড়িয়ে দেন হিসাব ছাড়া (২৪:৩৭,৩৮ অবলম্বনে)

মহান আল্লাহ তাঁর রাসুলকে যে ভাবে সলাতের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, সেই ভাবেই তিনি সলাত কায়েম করেছেন, সাহাবীগণ কায়েম করেছেন এবং সেই ধারাবাহিকতায় আমরাও আনুষ্ঠানিক সলাত কায়েম করি।
(২:২৩৮-২৩৯ অবলম্বনে )

সাবধান ! তুমি উহার (মিথ্যাচারীর) অনুসরণ করিও না এবং সিজ্‌দা কর ও আমার নিকটবর্তী হও।
كَلَّا ؕ لَا تُطِعْهُ وَاسْجُدْ وَاقْتَرِبْ۩
সূরা নম্বর: ৯৬ আয়াত নম্বর: ১৯

মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) এর নামে যারা মিথ্যা কথা বলে ও লেখে তারা মুকাজ্জীবীন/মিথ্যাবাদী । কিন্তু মুত্তাকীদের উপদেশ গ্রন্থ একমাত্র আলকুরআন যা তারা মানে। তারা বুঝে বলে "সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম" । (৬৯:৪০-৫২ পড়ুন)

উত্তম আমল করলে, আল্লাহ্‌ হিসাব ছাড়া জীবিকা দান করেন:
_-------_---------_----------_-------
সেই সকল গৃহে যাহাকে সমুন্নত করিতে এবং যাহাতে তাঁহার নাম স্মরণ করিতে আল্লাহ্‌ নির্দেশ দিয়াছেন, সে সব গৃহে তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁহার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর ।
فِىْ بُيُوْتٍ اَذِنَ اللّٰهُ اَنْ تُرْفَعَ وَيُذْكَرَ فِيْهَا اسْمُهٗۙ يُسَبِّحُ لَهٗ فِيْهَا بِالْغُدُوِّ وَالْاٰصَالِۙ
সূরা নম্বর: ২৪ আয়াত নম্বর: ৩৬
সেইসব লোক, যাহাদেরকে ব্যবসা - বাণিজ্য এবং ক্রয় - বিক্রয় আল্লাহ্‌র স্মরণ হইতে এবং সালাত কায়েম ও যাকাত প্রদান হইতে বিরত রাখে না, তাহারা ভয় করে সেই দিনকে যেই দিন অনেক অন্তর ও দৃষ্টি বিপর্যস্ত হইয়া পড়িবে -
رِجَالٌ ۙ لَّا تُلْهِيْهِمْ تِجَارَةٌ وَّلَا بَيْعٌ عَنْ ذِكْرِ اللّٰهِ وَاِقَامِ الصَّلٰوةِ وَ اِيْتَآءِ الزَّكٰوةِ‌ ۙ يَخَافُوْنَ يَوْمًا تَتَقَلَّبُ فِيْهِ الْقُلُوْبُ وَالْاَبْصَارُ ۙ
সূরা নম্বর: ২৪ আয়াত নম্বর: ৩৭
তারা উত্তম আমল করে বিধায় আল্লাহ্‌ তাহাদেরকে উত্তম পুরস্কার দেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাহাদের প্রাপ্যের অধিক দেন। আল্লাহ্‌ যাহাকে ইচ্ছা অপরিমিত জীবিকা দান করেন।
لِيَجْزِيَهُمُ اللّٰهُ اَحْسَنَ مَا عَمِلُوْا وَيَزِيْدَهُمْ مِّنْ فَضْلِهٖ‌ؕ وَاللّٰهُ يَرْزُقُ مَنْ يَّشَآءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ
সূরা নম্বর: ২৪ আয়াত নম্বর: ৩৮

আনুষ্ঠানিক সলাত:
তোমার প্রতিপালক তো জানেন যে, তুমি জাগরণ কর কখনও রাত্রির প্রায় দুই - তৃতীয়াংশ, কখনও অর্ধাংশ এবং কখনও এক - তৃতীয়াংশ এবং জাগে তোমার সঙ্গে যাহারা আছে তাহাদের একটি দলও এবং আল্লাহ্‌ই নির্ধারণ করেন দিবস ও রাত্রির পরিমাণ। তিনি জানেন যে, তোমরা ইহা পুরাপুরি পালন করিতে পারিবে না, অতএব আল্লাহ্‌ তোমাদের প্রতি ক্ষমাপরবশ হইয়াছেন। কাজেই কুরআনের যতটুকু আবৃত্তি করা তোমাদের জন্য সহজ, ততটুকু আবৃত্তি কর। আল্লাহ্‌ জানেন যে, তোমাদের মধ্যে কেহ কেহ অসুস্থ হইয়া পড়িবে, কেহ কেহ আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ সন্ধানে দেশ ভ্রমণ করিবে এবং কেহ কেহ আল্লাহ্‌র পথে সংগ্রামে লিপ্ত হইবে। কাজেই তোমরা কুরআন হইতে যতটুকু সহজসাধ্য আবৃত্তি কর। অতএব সালাত কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং আল্লাহ্‌কে দাও উত্তম ঋণ। তোমরা তোমাদের নিজেদের মঙ্গলের জন্য ভাল যাহা কিছু অগ্রিম প্রেরণ করিবে তাহা তোমরা পাইবে আল্লাহ্‌র নিকট। উহা উৎকৃষ্টতর এবং পুরস্কার হিসাবে মহত্তর। আর তোমরা ক্ষমা প্রার্থনা কর আল্লাহ্‌র নিকট; নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
اِنَّ رَبَّكَ يَعْلَمُ اَنَّكَ تَقُوْمُ اَدْنىٰ مِنْ ثُلُثَىِ الَّيْلِ وَ نِصْفَهٗ وَثُلُثَهٗ وَطَآٮِٕفَةٌ مِّنَ الَّذِيْنَ مَعَكَ‌ؕ وَاللّٰهُ يُقَدِّرُ الَّيْلَ وَالنَّهَارَ‌ؕ عَلِمَ اَنْ لَّنْ تُحْصُوْهُ فَتَابَ عَلَيْكُمْ‌ فَاقْرَءُوْا مَا تَيَسَّرَ مِنَ الْقُرْاٰنِ‌ؕ عَلِمَ اَنْ سَيَكُوْنُ مِنْكُمْ مَّرْضٰى‌ۙ وَاٰخَرُوْنَ يَضْرِبُوْنَ فِى الْاَرْضِ يَبْتَغُوْنَ مِنْ فَضْلِ اللّٰهِ‌ۙ وَاٰخَرُوْنَ يُقَاتِلُوْنَ فِىْ سَبِيْلِ اللّٰهِ ۖ فَاقْرَءُوْا مَا تَيَسَّرَ مِنْهُ‌ ۙ وَاَقِيْمُوا الصَّلٰوةَ وَاٰتُوا الزَّكٰوةَ وَاَقْرِضُوا اللّٰهَ قَرْضًا حَسَنًا‌ ؕ وَمَا تُقَدِّمُوْا لِاَنْفُسِكُمْ مِّنْ خَيْرٍ تَجِدُوْهُ عِنْدَ اللّٰهِ هُوَ خَيْرًا وَّاَعْظَمَ اَجْرًا‌ ؕ وَاسْتَغْفِرُوا اللّٰهَ ‌ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ
সূরা নম্বর: ৭৩ আয়াত নম্বর: ২০

প্রচলিত আনুষ্ঠানিক জামাতে সলাত অনুষ্ঠানের একটি নমুনা এই আয়াতে দেখা যায় :

হে মু’মিনগণ! তোমাদের কাহারও যখন মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন ওসিয়াত করার সময় তোমাদের মধ্য হইতে দুইজন ন্যায়পরায়ণ লোককে সাক্ষী রাখিবে; তোমরা সফরে থাকিলে এবং তোমাদের মৃত্যুর বিপদ উপস্থিত হইলে তোমাদের ছাড়া অন্য লোকদের মধ্য হইতে দুইজন সাক্ষী মনোনীত করিবে। তোমাদের সন্দেহ হইলে সালাতের পর তাহাদেরকে অপেক্ষমাণ রাখিবে। অতঃপর তাহারা আল্লাহ্‌র নামে শপথ করিয়া বলিবে, ‘আমরা উহার বিনিময়ে কোন মূল্য গ্রহণ করিব না - যদি সে আত্মীয়ও হয় এবং আমরা আল্লাহ্‌র সাক্ষ্য গোপন করিব না; করিলে অবশ্যই পাপীদের অন্তর্ভুক্ত হইব।’
يٰۤـاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا شَهَادَةُ بَيْنِكُمْ اِذَا حَضَرَ اَحَدَكُمُ الْمَوْتُ حِيْنَ الْوَصِيَّةِ اثْـنٰنِ ذَوَا عَدْلٍ مِّنْكُمْ اَوْ اٰخَرَانِ مِنْ غَيْـرِكُمْ اِنْ اَنْـتُمْ ضَرَبْتُمْ فِى الْاَرْضِ فَاَصَابَتْكُمْ مُّصِيْبَةُ الْمَوْتِ‌ ؕ تَحْبِسُوْنَهُمَا مِنْۢ بَعْدِ الصَّلٰوةِ فَيُقْسِمٰنِ بِاللّٰهِ اِنِ ارْتَبْتُمْ لَا نَشْتَرِىْ بِهٖ ثَمَنًا وَّلَوْ كَانَ ذَا قُرْبٰى‌ ۙ وَلَا نَـكْتُمُ شَهَادَةَ ۙ اللّٰهِ اِنَّاۤ اِذًا لَّمِنَ الْاٰثِمِيْنَ
সূরা নম্বর: ৫ আয়াত নম্বর: ১০৬

সলাত/সংযোগ প্রতিষ্ঠার নির্ধারিত সময় ও দিক আছে, শারীরিক পবিত্রতার প্রয়োজন আছে, তাকবির বলে কুরআন পড়ার বিষয় আছে, অনত - বিনত হয়ে তাসবীহ তাহমিদ বলার নির্দেশ আছে, সল্লি ও তসলিম পাঠের পর এই কর্মকালীন সাক্ষী লেখকদের সালাম দিলেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় ।

‘আমিই আল্লাহ্‌ ,আমি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। অতএব আমার ‘ইবাদত কর এবং আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর।
اِنَّنِىْۤ اَنَا اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ اَنَا فَاعْبُدْنِىْ ۙ وَاَقِمِ الصَّلٰوةَ لِذِكْرِىْ
সূরা নম্বর: ২০ আয়াত নম্বর: ১৪

সৎ কর্মে এবং হালাوَإِذَا نَادَيْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ اتَّخَذُوهَا هُزُوًا وَلَعِبًا ذَلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَا يَعْقِلُونَ، ‘আর যখন তোমরা ছালাতের জন্য (আযানের মাধ্যমে) আহবান করে থাকো, তখন তারা একে উপহাস ও খেলা বলে মনে করে। কারণ ওরা একেবারেই নির্বোধ সম্প্রদায়’ (মায়েদাহ ৫/৫৮)।ল পেশায় ব্যস্ত থাকুন। কিন্তু এতটা ব্যস্ত নয় যেন সলাতের ওয়াক্তে সলাতের কথা ভুলে যান । মনে রাখবেন সলাত সময় নির্ভর ফরজ ইহে মু’মিনগণ! জুমু‘আর দিনে যখন সালাতের জন্য আহ্‌বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহ্‌র স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয় - বিক্রয় ত্যাগ কর, ইহাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর।
يٰۤاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْۤا اِذَا نُوْدِىَ لِلصَّلٰوةِ مِنْ يَّوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا اِلٰى ذِكْرِ اللّٰهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ‌ ؕ ذٰ لِكُمْ خَيْرٌ لَّـكُمْ اِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬২ আয়াত নম্বর: ৯বাদত ।

আল্লাহ বলেন, ‘...নির্ধারিত সময়ে সালাত আদায় / সম্পন্ন করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’
(সুরা নিসা: ১০৩)
May be an image of ‎text that says '‎আয়াত আয়াতনং:১৩ নং: ১০৩ وَقُعُوْدا قِيَامً اللهَ فَاذُكُرُوُ فَاذُ الصّلُو قَضَيُتُمُ فَاذَا الصّلُة فَاَتِيُو" نَنّْمُ اطُْبَْتَنتُمُ اظُهاْ فَاذا بِكُمُ جُنُوُ وَّعَلَى مَّرْفُوْتَا كِتُبا الْمُؤْمِنِينَ عَلَى ّكَانَتُ إِنَّالصَّلْوتّكَانتْ الصَّلُو ِنَّ যখন তোমরা সালাত সমাপ্ত করিবে তখন দাঁড়াইয়া, বসিয়া এবং শুইয়া আল্লাহকে স্মরণ করিবে, যখন তোমরা নিরাপদ হইবে তখন যথাযথ সালাত কায়েম করিবে; নির্ধারিত সময়ে সালাত কায়েম করা মু'মিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।‎'‎
See insights and ads
All reactions:





আল্লাহ তা‘আলা বলেন: ‘তোমরা ধৈর্য ও ছালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয়ই তা বিনয়ী-একনিষ্ঠ ব্যতীত অন্যদের উপর অতীব কষ্টকর’।
[বাক্বারা ২/৪৫]

Comments

Popular posts from this blog

what is Nafs ? নাফস কি?

রাসুল সাঃ এর শীনা চাক আসলে কি ভাবে হয়েছিল? সুদুরে কি হয়?

দুই ঈদের আনুষ্ঠানিকতা